DSLR সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনা। নতুন ক্যামেরা কেনা একটি চ্যালেঞ্জ হতে পারে। পছন্দ করার মতো বাজারে অনেক ক্যামেরা আছে, যাদের প্রতিটিরই কিছু না কিছু সুবিধা রয়েছে। পেশাদার ফটোগ্রাফি বা পারিবারিক ছবি তোলার জন্যই হোক বা ভালো মানের ছবি তোলার জন্য DSLR ক্যামেরা চমৎকার একটি যন্ত্র।
DSLR এর পূর্ন্রুপ হলো Digital single lens reflex ক্যামেরা, যার লেন্সের মধ্য দিয়ে সর্বোচ্চ আলো প্রবেশের মাধ্যমে আপনি যা দেখছেন ঠিক একই রকম ছবি পাওয়া যায়। DSLR ক্যামেরার ছবি অত্যন্ত স্পষ্ট এবং চমৎকার রঙ বিশিষ্ট। এগুলোতে প্রাণবন্ত ছবি উঠে এবং Sharp Details সহ ছবির জন্য এগুলো বেশ ভালো। Potrait photography এর জন্যও DSLR বেশ ভালো, কারণ এগুলো চোখের রং, মুখের রেখা, গায়ের রং, এবং চুলের বিন্যাসের মত বিষয়গুলো খুব সহজেই ধারণ করতে পারে।
ক্যামেরা কেনার সময় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ব্র্যান্ড পছন্দ করা। প্রত্যেকটি ব্র্যান্ডেরই তার নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য ও আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম থাকে, তাই অধিকাংশ মানুষই কেবল কোনো একটি বিশেষ ব্র্যান্ডের প্রতি অনুরক্ত। DSLR জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় দু’টি ব্র্যান্ড হচ্ছে Canon ও Nikon. এই দুটি ব্র্যান্ডের রয়েছে অসংখ্য লেন্সের সমাহার, যেগুলোর সাহায্যে আপনি আপনার ক্যামেরা দিয়ে দূরের ছবি তোলা থেকে শুরু করে Panaromic, বাচ্চাদের ছবি থেকে শুরু করে যেকোন ধরণের Still Picture তোলা সহ সবকিছু করতে পারবেন। বর্তমানে ওয়েডিং ফটোগ্রাফির জন্য DSLR এর কোন তুলনাই চলেনা।
অন্যান্য ব্র্যান্ডের সম্মিলিত মোট বিক্রির চাইতে NIkon ও Canon এর মোট বিক্রির পরিমাণ বেশী। যেহেতু এদের বেচাকেনা বেশী তাই এই দু’টি ব্র্যান্ডের ব্যবহৃত DSLR ক্যামেরা সহজে পাওয়া যায়।
Nikon DSLR ক্যামেরা বাজারে বেশ জনপ্রিয় মডেল এবং অন্যান্য প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের চেয়ে এর অধিক সংখ্যক লেন্স রয়েছে। নতুন ফটোগ্রাফারদের মাঝে Nikon DSLR বেশ জনপ্রিয়।
আবার Canon DSLR গুলোর মুল্য তুলনামূলক ভাবে কিছুটা কম এবং বিক্রির পরিমাণ বেশী বলে অনেকে এই মডেলের recommendation করে থাকে।
DSLR ক্যামেরা কিনতে গেলে এর দামের কথা ভাবতে হবে। কম দামী থেকে বেশি দামী, অনেক ধরণের দামের ক্যামেরা মডেল রয়েছে। আপনি কী দামের ক্যামেরা কিনবেন তা অনেকগুলো বিষয়ের উপর নির্ভর করে, বিশেষ করে আপনি ক্যামেরা দিয়ে কোন ধরণের কাজ করবেন তার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি শুধু আপনার দৈনন্দিন জীবনের, পরিবার বা বন্ধুবান্ধবের ছবি তোলেন তবে কমদামী মডেল হলেই কাজ চলবে।
আপনি যদি ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আয় করতে চান, তবে ভালো ছবির জন্য আপনাকে উন্নত মডেল বেছে নিতে হবে। মনে রাখবেন, বেসিক বা মৌলিক মডেলের ক্যামেরাও আপনাকে অসাধারণ ছবি উপহার দিতে পারে। তাই ভালো ক্যামেরা কেনার জন্য অনেক বেশী টাকা খরচ করার দরকার নেই।
DSLR ক্যামেরার বডির সাথে আপনি সাধারনত পাবেন 18-55mm অথবা 18-105,18-135mm একটি লেন্স। এটিকে সাধারণত আমারা Kit lens হিসেবে জানি। কিট লেন্স জিনিষটা আসলে কি? আমরা অনেকেই ভাবি 18-55mm লেন্স অথবা 18-105/135mm মানেই হলো কিট লেন্স | এই ধারণা ভুল! কিট লেন্স বলতে আসলে বুঝায় একটা ক্যামেরার সাথে by default একটা লেন্স দিয়ে দেয়া। তবে কিট ল্যান্স এভাবেই দেওয়া হয় যাতে করে একজন ব্যবহারকারী খুব সহজেই প্রায় সব ধরনের ফটোগ্রাফির কাজ চালিয়ে নিতে পারেন।
জুম লেন্সঃ
বাজারে সর্বাধিক প্রাপ্ত লেন্সগুলোই হচ্ছে জুম লেন্স। মাত্র একটি লেন্স ব্যবহার করেই আপনি পাচ্ছেন বিভিন্ন দূরত্বের ছবি তোলার ক্ষমতা। এ ক্ষেত্রে বাজারে আপনি সাধারণ মানের 3x ছাড়াও পাবেন 7x এবং 12x জুম লেন্স। এক্ষেত্রে যে সংখ্যাগুলি আপনাকে সাহায্য করবে সেগুলো হচ্ছে, 18-125mm অথবা 18-200mm., 55-200mm ইত্যাদি। বুঝতেই পারছেন, এর ফলে মাত্র একটি লেন্স ব্যবহার করেই আপনি কাছের এবং দূরের ছবি অনায়াসে তুলতে পারবেন।
বাজারে এই ধরনের লেন্সের সংখ্যা প্রচুর। আপনি যেই ক্যামেরাটি পছন্দ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে আপনি লেন্সের ধরণ এবং দাম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন। তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও Tamron, Sigma এর মত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা স্বল্পমূল্যে বিভিন্ন ক্যামেরার জন্য ভালো লেন্স তৈরি করে থাকে। তবে সেগুলো গুনগত মানে Nikon, Canon এর মত হবে না।
প্রাইম লেন্সঃ
Prime lens বা Fixed Focal length গ্লাসগুলো সাধারণত Professional ফটোগ্রাফারদের পছন্দ। অনেক বিখ্যাত ফটোগ্রাফাররা Zoom lens থেকে Prime lens এ ই বেশী স্বচ্ছন্দ বোধ করেন যেমন ধরুন dx বডিতে তে 50mm এবং FX বডিতে 85mm প্রাইম লেন্সটি পোর্ট্রেট ছবি তোলার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।খেলার মাঠে আমারা যে বড় বড় লেন্স সহ ক্যামেরা গুলো দেখি ওইগুলো বেশির ভাগ এই 300mm কিংবা তারও বেশি মাপের প্রাইম লেন্স। তবে, এর সবকিছুই নির্ভর করবে আপনার পছন্দের উপর। পছন্দের দিক থেকে 50mm প্রাইম লেন্স টি সবচেয়ে জনপ্রিয়।
ওয়াইড এঙ্গেল লেন্সঃ
এই লেন্স এর বড় সুবিধা হল খুব বেশি জায়গা, অনেক মানুষ, বড় ভাস্কর্য, বিশাল প্রকৃতি প্রভৃতি ছবি তোলা যায়। এগুলার সবথেকে বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন সাধারণত 8mm থেকে শুরু করে 28mm পর্যন্ত হয়ে থাকে।এই লেন্সগুলোর focal lenth অনেক কম হয়ে থাকে.10mm থেকে 24mm এর মধ্যে। নামের
মতোই, এদের angle of view অনেক ‘wide’ অর্থাৎ বড়; কাজেই অনেক বড় দৃশ্যের ছবি ধারন করতে পারে। প্রাকৃতিক দৃশ্য তুলতে এই লেন্স এর সবথেকে বেশি ব্যবহার লক্ষ করা যায়। মাইক্রো / ম্যাক্রো লেন্স- ”something is more” এই কথাটি সবচেয়ে বেশী যে ধরনের ফটোগ্রাফি এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তা হল মাইক্রো বা ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি। নিকন বলে micro আর ক্যানন বলে macro। পোকা মাকর,ফুল এর খুব ক্লোজ ছবি যেসব লেন্স দিয়ে বাস্তব আকারের সমান আকারের ছবি তোলা যায় সেই লেন্স গুলো কেই বলে মাইক্রো লেন্স। মাইক্রো লেন্স এ মাইক্রো একটা বিশেষ মুড থাকে ঐ মুড ছাড়া ঐ লেন্স গুলো অন্য স্বাভাবিক লেন্স এর মতো ব্যাবহার করা যায়।
ব্যাটারিঃ
আপনার DSLR এর সাথে ব্যাটারি থাকবে, কিন্তু নির্বিঘ্নে ব্যবহারের জন্য ব্যাকআপ ব্যাটারি থাকলে ভালো। ব্যাকআপ ব্যাটারি থাকলে সহজেই আপনি প্রয়োজনে আরেকটি ব্যাটারি ব্যাবহার করতে পারেন, যাতে আপনার কোনো গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হাতছাড়া না হয়ে যায়। প্রয়োজনে ব্যাটারী গ্রিপ ইউজ করতে পারেন।
মেমরি কার্ডঃ
গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো হাতছাড়া করতে না চাইলে ব্যাটারির মতোই যথেষ্ট মেমরি থাকা প্রয়োজন। কিছু কিছু DSLR ক্যামেরার দুইটি মেমরি কার্ডের স্লট থাকে, যাতে একটি পূর্ণ হয়ে গেলে ক্যামেরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকআপ মেমরি কার্ড ব্যাবহার করা শুরু করবে। এটা বিভিন্ন শুটিং ইভেন্ট ও ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফির জন্য ভালো। অতিরিক্ত মেমরি কার্ড থাকলে আপনার অসাধারণ কোনো মুহূর্ত আর হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
ক্যামেরা ব্যাগঃ
আপনার DSLR এর ক্যামেরা এবং লেন্স ও অন্যান্য equipment নিরাপদে রাখা ও বহন করার জন্য অবশ্যই DSLR ব্যাগ ব্যবহার করা উচিত।
এখন আলোচনা করবো লেন্স এর কিছু খুটিনাটি বিষয়ে…
প্রথমেই বলবো IS ও VR সম্পর্কে। আপনি যখন ছবি উঠান, যতক্ষন লেন্সের ঢাকনা খোলা থাকে ততক্ষন সেন্সরে আলো আসতে থাকে। এইসময় যদি আপনার হাত কাপে তাহলে সামনের দৃশ্য একই যায়গায় থাকার বদলে কিছুটা ছড়িয়ে যায়। ফল হিসেবে ছবি পাওয়া যায় ঝাপসা। Shutter speed যত কম এই ঝাপসা হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। আবার দুরের ছবি যখন উঠানো হয় তখন সামান্য নড়াচড়াও বড় দুরত্ব অতিক্রম করে, সেখানেও ছবি ঝাপসা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই সমস্যার সমাধান দেয় ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন(Image stabilization)। ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। কোন ক্যামেরায় লেন্সে এই প্রযুক্তি যোগ করে দেয়া হয়, কোন ক্যামেরায় ক্যামেরার প্রসেসর এই কাজ করে, কোন ক্যামেরা দুধরনের ব্যবস্থাই থাকে। ষ্ট্যাবিলাইজড লেন্সে এই ব্যবস্থা অন-অফ করার জন্য একটি সুইচ থাকে। ব্যবহার খুব সহজ। ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহারের জন্য সুইচটি অন করুন, ব্যবহার না করলে অফ রাখুন।
এতক্ষন পর্যন্ত ষ্ট্যাবিলাইজেশন শব্দটি ব্যবহার করা হলেও একেক ক্যামেরা নির্মাতা এর জন্য একেক নাম ব্যবহার করে। Nikon বলে Vibration Reduction (VR), Canon বলে Image Stabilization (IS), ট্যামরন বলে Vibration Control (VC) ইত্যাদি।
অল্প কথায় ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহারের সাধারন নিয়ম;
- ট্রাইপড ব্যবহারের সময় ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহার করবেন না। অন্য সবসময় ব্যবহার করুন।
- ক্যামেরা বা লেন্স কেনার সময় ষ্ট্যাবিলাইজেশন আছে কিনা দেখে কিনুন (অবশ্যই ষ্ট্যাবিলাইজেশনসহ লেন্সের দাম বেশি)।
- ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবস্থা না থাকলে ট্রাইপড ব্যবহার করুন অথবা যতটা সম্ভব হাত স্থির রাখার চেষ্টা করুন।
- ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহার করে সাধারনত সাধারন সাটারস্পিডের দ্বিগুন সাটার স্পিড ব্যবহার করা যায়। অল্প আলোয় ছবি উঠানোর সময় একে কাজে লাগান।
সবশেষে Beginner দের জন্য DSLR ক্যামেরা ইউজ করার কিছু টিপস উল্লেখ করতে চাই-
১) আপনার ক্যামেরা ম্যানুয়ালকে ছোট করে দেখবেন নাঃ
আপনার ক্যামেরা ম্যানুয়াল আপনার প্রিয় বন্ধু হতে পারে, বিশেষত শুরুর দিনগুলোতে। সবসময় ম্যানুয়ালটি হাতের কাছে রাখুন (ক্যামেরার ব্যাগে রাখতে পারেন)
২) আপনার ক্যামেরার সকল সেটিংস এর কাজ জেনে রাখুনঃ
আপনার ক্যামেরার সকল সেটিংস এর কাজ জেনে রাখুন, যেগুলো আপনার মনে হতে পারে আপনি কখনও ব্যাবহার করবেন না, সেগুলোও জেনে রাখুন। ক্যামেরার সেটিংস যেমন আইএসও, এপাচার, শাটার স্পিড এগুলো পরিবর্তন করে প্রাকটিস করতে পারেন, যাতে আপনি সেটিংস গুলো আপনার হাতের তালুর মত করে চিনতে পারেন।
৩) সবসময় ছবি নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করুনঃ
আপনার DSLR ক্যামেরাটি কি কি করতে পারে তা জানার সবচাইতে ভালো উপায় হচ্ছে ছবি তোলার সময় অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করা। ক্যামেরার বিভিন্ন ধরনের সেটিংস দিয়ে ছবি তুলুন, এতে সেটিংস গুলো সম্পর্কেও জানা হবে, আর কোন সেটিংসে ছবি ভালো হয় তা ও জানা হবে।
৪) ফটোগ্রাফি ম্যাগাজিন দেখুনঃ
আপনার শেখার জন্য হাজারো ফটোগ্রাফি ম্যাগাজিন পেয়ে যাবেন। সেগুলো পড়ুন, নতুন কিছু শিখতে পারবেন। ম্যাগাজিন গুলোতে প্রত্যেকটি ছবি তোলার জন্য কি সেটিংস ব্যাবহার করা হয়েছে তা আপনি জানতে পারবেন।
৫) ক্যামেরার ভেতরের প্রতিফলককে নিয়ে কিছু করবেন নাঃ
কখনও আপনার ক্যামেরার ভেতরের প্রতিফলকটি ধরবেন না অথবা সেটি ফুঁ দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করবেন না। যদি কোনভাবে আপনার ক্যামেরার সেন্সরটি নষ্ট করে ফেলেন তাহলে আপনার আরেকটি নতুন ক্যামেরা কেনার কথা চিন্তা করা উচিত। কারন সেন্সরটি রিপেয়ার করতে আপনার প্রচুর টাকা খরচ হয়ে যাবে, যা দিয়ে আপনি নতুন ক্যামেরা কিনতে পারবেন। সেন্সরটি পরিষ্কার করার জন্য আপনি ক্লিনিং কিট বা ডাস্ট ব্লোয়ার ইউজ করতে পারেন।
৬) বাহিরে লেন্স পরিবর্তন করবেন নাঃ
বাইরে যদি বাতাস থাকে তাহলে আপনার ক্যামেরার লেন্স পরিবর্তন করবেন না। বাইরে বের হবার আগে আপনার ক্যামেরার লেন্সটি লাগিয়ে নিন। যদি বাইরে লেন্স পরিবর্তন করতে চান তাহলে আপনার ক্যামেরার বডি নিচের দিকে রাখুন।
৭) ব্লার ছবি সংক্রান্তঃ
যদি প্রথমদিকে আপনি দেখেন আপনার ছবি ব্লার হয়ে যাচ্ছে তাহলে আপনি ফাস্ট শাটার স্পিড ব্যাবহার করতে পারেন। আপনি যত তাড়াতাড়ি ছবি তুলতে পারবেন, তত কম সম্ভাবনা থাকবে ক্যামেরা শেকে আপনার ছবি ব্লার হবার। ছবি তোলার সময় ক্যামেরাটি আপনার দেহের যথাসম্ভব কাছাকাছি রাখার চেষ্টা করুন।
৮) ছবি তোলার আগে ফোকাস ঠিক করে নিনঃ
একটি ক্লিয়ার ছবি পেতে ছবি তোলার আগে ফোকাস ঠিক করে নিতে ভুলবেন না।